Saturday, April 8, 2023

মিশর প্রাচীন সভ্যতার ইতিহাস মানবজাতির সংস্কৃতি ও সভ্যতা বিকাশের একটি উদাহরণ। মিশরের ইতিহাস সাধারণত প্রাচীনতম সময় থেকে আধুনিক কাল পর্যন্ত বিস্তৃত। নীচে মিশরের ইতিহাসের সারমর্মসহ পরিচিতির কিছু বিষয় উল্লেখ করা হলো। | মিশরীয় সভ্যতার পরিচয় ইতিহাস ও বৈশিষ্ট্য সমূহ আলোচনা



 মিশর প্রাচীন সভ্যতার ইতিহাস মানবজাতির সংস্কৃতি ও সভ্যতা বিকাশের একটি উদাহরণ। মিশরের ইতিহাস সাধারণত প্রাচীনতম সময় থেকে আধুনিক কাল পর্যন্ত বিস্তৃত। নীচে মিশরের ইতিহাসের সারমর্মসহ পরিচিতির কিছু বিষয় উল্লেখ করা হলো।


১. মিশরের প্রাচীন সভ্যতা একটি মহৎ সংস্কৃতির সৃষ্টি করেছিল যা বিশ্বের প্রাচীনতম সভ্যতার মধ্যে গণ্য।


২. মিশরের ইতিহাসের সূচনা চিরস্থায়ী প্রাচীন মিশরীয় সম্রাটের একজনের দশক হিসাবে প্রারম্ভ হয়।


৩. মিশরের ইতিহাস একটি দীর্ঘ কালের অধিবেশন বিন্দুর মতো। প্রাচীনকাল থেকে মধ্যযুগীন কাল পর্যন্ত মিশর বিভিন্ন সময়ে প্রায় দুই হাজার বছর ধরে একটি প্রাণবন্ত সভ্যতার অধিবেশন করেছিল।


৪. মিশরের প্রাচীন সম্রাটরা পুরোপুরি ধর্মবিশ্বাস এব

৫. মিশরের সম্পর্কে জানা যায় যে একটি উন্নয়নশীল সভ্যতা ছিল যা বিস্তৃত অঞ্চলে প্রাচীনতম রাজত্বকাল থেকে আধুনিক সময় পর্যন্ত সম্পন্ন হয়েছে।


৬. মিশর একটি বৃহত উপকটল ধর্মীয় স্থান ছিল যেখানে ধর্ম, শিক্ষা এবং সংস্কৃতি বিকাশ করেছিল।


৭. মিশর একটি প্রাচীন সভ্যতা ছিল যেখানে মানব জাতির উন্নয়নে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছিল। এই সভ্যতা সম্পন্ন বিজ্ঞান, প্রযুক্তি এবং শিক্ষা বিকাশে বিশেষ গুরুত্ব দিয়েছিল।


৮. মিশরের সম্পর্কে জানা যায় যে এটি বিশ্বের প্রাচীনতম সভ্যতাগুলির একটি ছিল যা সামাজিক ব্যবস্থা, বিজ্ঞান এবং প্রযুক্তি বিকাশে মহৎ ভূমিকা রাখে।


৯. মিশরের ইতিহাসে প্রধানতমভাবে তিনটি যুগ বিভাজিত হয়েছে - প্রাচীন, মধ্যযুগীন এবং আধুনিক।

১০. মিশরের প্রাচীন যুগে স্ফিংক্স, পিরামিড, মুমিয়া সমাধি এবং অন্যান্য বৃহত স্মারক নির্মাণ করা হয়।


১১. প্রাচীন মিশরের সামাজিক ব্যবস্থা একটি পিরামিড বেতন পদ্ধতিতে পরিচালিত হতো।


১২. মিশরের প্রাচীন যুগে সংস্কৃতি বিকাশ পেল যা চিরস্থায়ী হয়ে গেছে।


১৩. মিশরের প্রাচীন সমাজ প্রধানতমভাবে কৃষিপ্রধান ছিল।


১৪. মিশরের প্রাচীন যুগে চাঁদ, সূর্য, তারকা এবং অন্যান্য আকাশগঙ্গা সম্পর্কিত বিজ্ঞান এবং প্রযুক্তি বিকাশ করা হয়।


১৫. মিশরের প্রাচীন যুগে পুলিশ বা আরবী অক্ষর লেখার জন্য একটি সাধারণ বিদ্যালয় ছিল।


১৬. মিশরের মধ্যযুগীন যুগে ইসলাম ধর্ম প্রবর্তন করা হয়।


১৭. মিশরের মধ্যযুগীন যুগে কবি ও স্ফীতি মুসা ইবনে মাইমুন এর কালে প্রথম বিশ্বকবি হিসাব

১৮. মিশরের মধ্যযুগীন যুগে প্রসিদ্ধ ফাতিমী খালিফা মুইজ্জ লিদিনিল্লাহ এবং তার সাথে তার সন্তানের কালে মিশর সুপ্রসিদ্ধ হয়।


১৯. মিশরের মধ্যযুগীন যুগে কবি ও স্ফীতি রুমি এর জন্ম হয়।


২০. মিশরের মধ্যযুগীন যুগে মহামদ আলী পাশা এর কালে মিশর আধুনিকতার স্থান পায়।



২১. মিশরের আধুনিককরণের কালে সেক্যুলারিজম, সমকামীতা এবং রাষ্ট্রবাদের প্রচলন হয়।


২২. মিশরের আধুনিকতার স্থানে মিশর স্বাধীনতা পেল এবং অরব যুদ্ধের মধ্যে অবস্থান গ্রহণ করে।


২৩. মিশরের আধুনিকতার কালে মিশরের প্রধান উৎস বস্তু পাঁচটি পানির প্রবাহ বেজ জন্য সুস্থিতি পেয়েছে: আমু নিল, ব্লু নিল, ইস্মাইলিয়া নিল, বাহির নিল এবং সুএজ ক্যানাল।


২৪. মিশরের আধুনিকতার কালে মিশর দক্ষিণ আফ্রিকা ও

২৫. মিশরের আধুনিকতার কালে মিশর মহাজাতির উন্নয়নে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে।


২৬. মিশরের আধুনিকতার কালে মিশর সাংবাদিকতা ও প্রচারণা উন্নয়ন করে এবং সংবাদ মাধ্যম স্বাধীনতার একটি গুরুত্বপূর্ণ উপায় হিসাবে প্রচলিত হয়।


২৭. মিশরের আধুনিকতার কালে মিশর বিশ্বজুড়ে প্রসিদ্ধ হয়েছে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থা এবং মিশর বিশ্বজুড়ে বিভিন্ন প্রযুক্তি উন্নয়নে অগ্রসর হয়েছে।


২৮. মিশরের আধুনিকতার কালে মিশর পূর্ণতার সাথে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সঙ্গে সহযোগিতার সুযোগ পেয়েছে।


২৯. মিশরের আধুনিকতার কালে মিশর বিশ্বের প্রতিষ্ঠিত রাজনীতিক ও আর্থিক সংস্থাগুলির সদস্য হিসাবে অবদান রাখছে।


৩০. মিশরের আধুনিকতার কালে মিশর বিশ্বের প্রথম মুসলিম দেশ হিসাবে পরিচিত।


৩১. মিশরের আধুনিকতার কালে মিশর বিশ্বের প্রথম মুসলিম দেশ হিসাবে মহামদ আলী জিন্না উপদেষ্টা হিসাবে সম্মানিত হয়।


৩২. মিশরের আধুনিকতার কালে মিশরের অর্থনৈতিক উন্নয়ন প্রচলিত হয় এবং বিভিন্ন খাতে মিশর উন্নয়ন হচ্ছে।


৩৩. মিশরের আধুনিকতার কালে মিশর বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার সদস্য হিসাবে অবদান রাখছে।


৩৪. মিশরের আধুনিকতার কালে মিশর বিভিন্ন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির ক্ষেত্রে অগ্রসর হয়েছে।


৩৫. মিশরের আধুনিকতার কালে মিশর বিভিন্ন খাতে বিশ্বের অন্যতম উন্নয়নশীল দেশ হিসাবে পরিচিত।


৩৬. মিশরের আধুনিকতার কালে মিশর বিভিন্ন খাতে উন্নয়নে অগ্রসর হয়েছে এবং মিশর প্রযুক্তি ও বিজ্ঞান ক্ষেত্রে অন্যতম উ

৩৭. মিশরের আধুনিকতার কালে মিশর বিশ্বের বৃহত্তম স্মারকগুলির স্থান হিসাবে পরিচিত।


৩৮. মিশরের আধুনিকতার কালে মিশরের সামাজিক উন্নয়ন এবং মানবাধিকার সংরক্ষণ প্রথম ক্রমে উল্লেখযোগ্য হয়।


৩৯. মিশরের আধুনিকতার কালে মিশর বিভিন্ন খাতে বিশ্বের অন্যতম প্রতিষ্ঠানের স্থান হিসাবে পরিচিত।


৪০. মিশরের আধুনিকতার কালে মিশর বিভিন্ন খাতে বিশ্বের সর্বশেষ প্রযুক্তিগুলির ব্যবহার করে অগ্রসর হয়েছে।


৪১. মিশরের আধুনিকতার কালে মিশর বিভিন্ন খাতে বিশ্বের সর্বশেষ বিজ্ঞান এবং প্রযুক্তি ব্যবহার করে উন্নয়ন করছে।


৪২. মিশরের আধুনিকতার কালে মিশর বিভিন্ন খাতে পরিবেশ ও জীববিজ্ঞানে অন্যতম উন্নয়নশীল দেশ হিসাবে পরিচিত।


৪৩. মিশরের আধুনিকতার কালে মিশর বিভিন্ন খাতে বিশ্বের সর্বশেষ কম্পিউট

৪৪. মিশরের আধুনিকতার কালে মিশর সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্য উন্নয়নে প্রথম ক্রমে উল্লেখযোগ্য হয়।


৪৫. মিশরের আধুনিকতার কালে মিশর বিভিন্ন খাতে বিশ্বের অন্যতম সামাজিক উন্নয়ন হয়েছে।


৪৬. মিশরের আধুনিকতার কালে মিশরে স্ত্রীদের অধিকার ও সমানতা সংরক্ষণের লক্ষ্যে বিভিন্ন কদম নেওয়া হয়েছে।


৪৭. মিশরের আধুনিকতার কালে মিশরে শিক্ষার মান এবং সম্পূর্ণতা উন্নয়নে বিশেষ জোর দেওয়া হয়েছে।


৪৮. মিশরের আধুনিকতার কালে মিশর বিভিন্ন খাতে পরিবেশ ও জীববিজ্ঞানে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।


৪৯. মিশরের আধুনিকতার কালে মিশর সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য বজায় রাখার লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠান গুলি উন্নয়ন করা হয়েছে।


৫০. মিশরের আধুনিকতার কালে মিশর বিভিন্ন খাতে বিশ্বের সর্বশেষ সুস্থ



Thursday, March 8, 2018

incrise keyboard typing speed


১০ দিন এর মদ্ধে টাইপিং এক্সপাট হোন ...হুম হুম প্রাক্টিস কোরে দেখেন......softwer এর  লিঙ্ক দিলাম  licance key   সহ এবং কিভাবে dawnload করবেন এবং instroll করবেন তা বিস্তারিত এখানে .........।।


  CLICK::::: https://youtu.be/6AdKWrRUmi4


typing master pro DOWNLOAD LINK:> https://drive.google.com/drive/folders/1K_6T8-6mOeHOJmKYRu7DiDN4hs1hB97U



Monday, February 26, 2018

How did the Quomi Madrasa come?

The word 'kaum' is the Arabic word. It means groups, tribes, nations, communities and people. The word 'koumi' means national. (Bengali Dictionary of the Bangla Academy, Bengali Dictionary, pp. 205, 'Qom').

The word 'madrasa' is also Arabic. This means the place of study, educational institutions, academics According to the dictionary of Bangla Academy, higher education center for Muslim religion and culture is called madrasa. (Applied Bangla dictionary, p.975, 'madrasa'). So Qawmi Madrasah means national institute. Because the Quami madrassas are managed for the welfare of the Muslim nation instead of government funding, the institute of this section is called Quami Madrasa.

Muslims have always given unlimited importance to learning and knowledge. Because of all the religions, philosophy and civilization in the world, Islam has given the greatest importance to education. No matter how expensive and difficult it is, it will be necessary for the people to be educated even after migrating from country to country. This is a clear instruction from Islam. Muslim nation has passed this order in the past. They were once familiar with the world of education and knowledge of burning Europe with a torch of knowledge. This is the historical truth.

During the rule of Muslim rulers in India, education system and religion were very involved. UNESCO-i Studies on Compulsory Education, published in 1954, states: "In Muslim rule, education and religion were considered very strongly." During that period, education of children of Muslim families began to be started by the teachings of holy Quran. Historian A.R. Mallik writes: "The history of Bengal's past is reviewed when it appears that when a child was four years and four months and four days old, his education would have started. Through a special ceremony, some parts of the Qur'an were recited to the child. The children used to repeat it. It was the essential practice of every Muslim family. "(A. R. Mallic, British policy and Muslim in Bengal, p.149)

How strong was the education of religious-centric British India, Hunter's assessment assumes significance. William Hunter wrote: "Before coming to our order, Muslims were not only about governance, but also in the field of education, India was the best nation. The famous Indian leader of the country knows them well, in his words: 'There was such a system of Indian Muslims which was less than the imported method but were not able to hate any kind. By developing high level knowledge and cleverness. Although it was an old mold, its foundation was strong and was no doubt superior to all the other (teaching) systems of the time. In this educational system, they easily possessed emotional and financial dominance. "(Source: William Hunter, The Indian Muslims, Abdul Moudud Translated, Ahmed Publishing House, Bangla Bangar, Dhaka, p 116)

The imperialist British formulated a new education policy as part of the conspiracy. Lord McLeighy is responsible for making this education policy. The description of what is the purpose of education policy and what the future holds. In the British parliament on February 2, 1835, Lord Macaulay said: 'I have traveled across the length and breadth of India and I have not seen a person who is a beggar, who is a thief, I have seen such a wealth, such a high ethical country values, people of such caliber that I would not like to conquer the country, and therefore, I propose that we replace her old and ancient education system, her culture, for the Indians think that all that is foreign and English is good and greater than their own, they will lose their self-esteem, their native culture and they will become what we want to do, a truly dominated nation.

Lord Macaulay's speech is based on Swami Vivekananda's book Saving Humanity on 169-170.

What is the goal of the English-made education system? On 3 February 1835, Lord Macaulay, governor council of the Calcutta said, "... they will be Indian in Blood and Color but Apprtite and thought Will be a European" (woodrow, Macaulay's Minutes on Education in India-1862: Translated by Abdul Maudud.) By introduction of English education, in this country there will be a class of people who will be interpreters in British India and administered by the British rulers. They should be Indian in the form of blood and flesh; But there will be authentic English from taste, ethics and intelligence. '

Establishment of Darul Uloom Deoband and Qawmi Madrasa

At the time of industrial revolution, when Tagu became engrossed in fulfilling imperial misery in the face of development of development, progress and technology, and in the face of the development of technology, Shah Waliullah Muhaddes Dehalvi (RA) came forward for their intellectual resistance. He presented in the light of Quran and Sunnah, analyzing the financial, social, political and global rules of Islam, in the overall framework of the Islamic Revolution Movement. The next time, the fate of materialism was horrific, Hugatul Islam, a worthy successor of ancestors, started the journey in new form, in the new form, Maulana Kasem Nanutvi (R). He followed the principles and established an integrated educational center by adding branch to the branch. The name of this institution is Deoband Madrasa. Through this organization, the great people of Deoband wanted to prove Lord Macaulay's teaching in vain. Thousands of Pak-India-Bengal sub-continent

Saturday, February 24, 2018

দাওয়াত ও তাবলিক কি ও কেনো??? PDF FILE

তাবলিক এর  ভাই  ও সবাই এর জন্নো এটা পড়া দরকার

              DAWNLOAD LINK

PICTURED: 'Then and now' images tune Hiroshima & Nagasaki 70 years just just just roughly from atomic bomb

TODAY marks 70 years past the United States dropped an atomic bomb vis--vis the Japanese city of Hiroshima, bringing roughly the halt of the Second World War but causing devastation going almost for the subject of a colossal scale.

Japan will commemorate the anniversary of the atomic bomb monster dropped in savings account to both Hiroshima and Nagasaki, which remains the unaided instance of nuclear weapons living thing used in onslaught.

The Allied bombings were a last-ditch perspective to put an subside to hostilities as well as than Japan in August 1945.

The Hiroshima onslaught as regards suddenly levelled the city and killed around 70,000 people in defense to the order of the same hours of hours of daylight.

Another 70,000 people died weeks and months sophisticated from severe radiation poisoning, an everyday condition at the grow archaic.

Three days difficult, coarsely speaking 9 August, option American bomber zeppelin dropped a nuclear weapon on the subject of the city of Nagasaki, killing taking place to 80,000 people.

Both Hiroshima and Nagasaki have by now rebuilt their cities but reminders of the deadly nuclear blast remain today.

Hiroshimarebuilt
The Atomic Bomb Dome at the Hiroshima Peace Memorial Park commemorates those killed.

Survivors of the ferociousness continue to state their report in order to remind today's generation of the horrific atomic strike.

Yasuhiko Taketa was a nine-year-out of date approaching his showing off to school once he saying a "dazzling flash of lighthearted, brighter than even the Sun" and subsequently "an all-powerful applause" followed by a seismic explosion that shattered glass everywhere.

He accretion: "My forehead felt admiring. When I looked at the look when again Hiroshima, I saw a tiny, glittering, white plan, about the size of a grain of rice, tinged once orange, and red, which soon grew into a awful fireball.

"It was travelling in my running, and I felt as though it was going to envelop me."

Nagasakinuclear
Mr Taketa floating his mom, sister and best buddy to the bombing.

Akiko Takakura, who was 20 years primordial at the era, experienced the blast at its 'arena zero', stuffy what is today's Hiroshima Peace Memorial.

She said: "All I recall is red, black and brown, but nothing else.

"Those who found shelter after the explosion entered a anomalous, hideous world, where everyone's hair was literally fried and human shadows were etched onto stone."

Michiko Hachiya was a director of a hospital in Hiroshima.

He said: "There were the mysterious forms of people, some of whom looked gone walking ghosts. Others moved as even though in bland longing, in the midst of scarecrows."

The amazing capacity of the atomic bomb and the rude toting happening-achievement add details to of ever more devastating nuclear weapons shaped geopolitics for the in flames of the 20th century during the Cold War.

Opinion remains split in the West very more or less the atomic bomb strikes.

Although the human cost was devastating, many argue it was a 'necessary evil' to decline the Second World War.

In recent polling this year, withhold for the 1945 bombing of Japan dropped significantly surrounded by Americans.

Despite having an 85 per cent commendation rating at the epoch, only very just about 70 per cent of Americans exceeding 65 years and older now sworn assertion the bombing was justified.

This number drops to 47 per cent for those knocked out the age of 29.

In the same Pew Research poll, a surprising 14 per cent of those in Japan believed the bombing was justified.

Nuclear Facts:

The United States tested the world's first nuclear bomb upon July 16, 1945 in New Mexico - three weeks to the fore Hiroshima.

The US nuclear weapons research team, the Manhattan Project, was set going on in 1942 and finished uphill costing on the subject of 16 billion.

On August 6, 1945 an uranium atomic bomb nicknamed Little Boy was dropped upon Hiroshima.

It was the first period a nuclear bomb had been used in exploit.

It exploded 2,000 feet above the city gone a blast equal to 15,000 tons of TNT.

Three days sophisticated a plutonium bomb, labelled Fat Man, landed upon Nagasaki.

The number of swift weapons peaked at 68,000 sprightly weapons in 1985.

In 2015, there are some 4,100 responsive nuclear warheads and some 17,300 sum nuclear warheads in the world.


In January 1946 the UN called for elimination of atomic weapons in their first utter.

However, just three years difficult Soviet Union tested its first nuclear bomb.

In October 1952 the UK became the third country to exam a nuclear weapon.

Today, nine countries are believed to withdraw nuclear weapons: the United States, Russia, the United Kingdom, France, China, India, Pakistan, North Korea and Israel.

In 1961, the Soviet Union tested the most powerful bomb ever, a 58-megaton atmospheric nuclear weapon nicknamed the Tsar Bomba.

It remains the most powerful pretentious explosion in human chronicles.

However, taking into consideration than years of protests and calls for disarmament, the US and Soviet leaders totally to put it on towards abolition in 1985.

In 1996, China, France, the UK, Russia and the US all signed the UN's Comprehensive Nuclear Test Ban Treaty


Tuesday, February 20, 2018

কোন মুসলিমের জন্য শহীদ মিনারে ফুল দেয়া, শ্রদ্ধা জানানো যায়েজ কি?একুশের শির্ক.....

একুশের শির্ক


শহীদ মিনারে ফুল দেওয়া বা শহীদদের শ্রদ্ধা জানানোর প্রচলিত এই রীতি কেন শির্ক সেটা নিয়ে অনেকেরই এখনো  সন্দেহ আছে । তাওহিদের মৌলিক কিছু বিষয় আছে সেটা পরিষ্কার হলেই এতে আর সংশয় হবে না ইন-শা-আল্লাহ।
.
মক্কার মুশরিকদের অনেকেই আল্লাহকেই একমাত্র রব্ব হিসেবে মানতো, আল্লাহকেই সৃষ্টিকর্তা, পালনকর্তা, সর্বশ্রোতা, সর্বদ্রষ্টা ইত্যাদি মানতো। তাওহিদের এই অংশগুলোতে তাদের অনেকেরই ভ্রান্তি ছিল না। কিন্তু তবুও তারা িল মুশরিক কেননা তাদের সমস্যা ছিল তাওহিদ আল উলুহিয়্যাহ বা ইবাদাতে। তারা নির্জীব মনুষ্য তৈরি মূর্তিদের পূজা করতো, সম্মান প্রদর্শন করতো। আল্লাহ তালা কুরআনে বলেন
.
قُلۡ مَن يَرۡزُقُكُم مِّنَ ٱلسَّمَآءِ وَٱلۡأَرۡضِ أَمَّن يَمۡلِكُ ٱلسَّمۡعَ وَٱلۡأَبۡصَـٰرَ وَمَن يُخۡرِجُ ٱلۡحَىَّ مِنَ ٱلۡمَيِّتِ وَيُخۡرِجُ ٱلۡمَيِّتَ مِنَ ٱلۡحَىِّ وَمَن يُدَبِّرُ ٱلۡأَمۡرَ‌ۚ فَسَيَقُولُونَ ٱللَّهُ‌ۚ فَقُلۡ أَفَلَا تَتَّقُونَ (
٣١)
.
জিজ্ঞেস করুন, আসমান জমিন থেকে কে তোমাদের রিযক দেন? অথবা কে শ্রবণ দৃষ্টিসমূহের মালিক? কে মৃত থেকে জীবিতকে বের করেন, আর জীবিত থেকে মৃতকে বের করেন? কে সব বিষয় পরিচালনা করেন? তখন তারা অবশ্যই বলবে, আল্লাহ। সুতরাং আপনি বলুন, তারপরও কি তোমরা তাকওয়া অবলম্বন করবে না?” [সূরা ইউনূস, ৩১]
.
স্বয়ং আল্লাহ সম্পর্কে সহীহ ইলম সত্ত্বেও তারা ছিল মুশরিক, কেননা তারা মূর্তিপূজা, মূর্তিকে সম্মান জানানো ইত্যাদি শির্কি কার্যকলাপ থেকে দূরে থাকে নি। আজকের দিনের শির্ক কীভাবে হয় তার একটা খন্ডচিত্র হল এইআমরা ভোরে উঠে অযু করে পবিত্র হই, ফজরের সলাতে যাই, মসজিদে প্রবেশ করি খালি পায়ে, অতঃপর খুশু সহকারে সলাত আদায়ের চেষ্টা করি। এই সমস্ত কার্যকলাপ একমাত্র আল্লাহ রব্বুল লামীনের ইবাদাহের অংশ। কিন্তু আশ্চর্য হল, কিছু মানুষ একইরকম কার্যকলাপ করে থাকে নিজেদের সংজ্ঞায়িত শহীদদের শ্রদ্ধা জানাতে, শহীদ মিনার নামক স্তম্ভে ফুল দিয়ে। তারা সকালে উঠে ফ্রেশ হয়ে খালি পায়ে হেঁটে গিয়ে খুশু সহকারে শহীদদের শ্রদ্ধা জানায়। পৌত্তলিকতার আধুনিক জাতে উঠা ভার্সন বললেই যেন সঠিক হয়।
.
এই ধরনের শির্ক হলতাওহিদ আল-ইবাদাহঅর্থাৎইবাদাতে আল্লাহ্ একত্ব অক্ষুন্ন রাখাএর বিপরীত।তাওহিদ আল-ইবাদাহবাউলূহিয়্যাহএর মাধ্যমে যেমনিইবাদাতে আল্লাহ্ একত্ব অক্ষুন্ন রাখাহয়, তেমনি এর বিপরীতে অন্তরে বিশ্বাস না করলেও মানুষ কোনো একটি কাজের মাধ্যমে শির্কে, কুফরিতে লিপ্ত হতে পারে। তাই অন্তরে বিশ্বাস না করলেও বেদিতে ফুল, সম্মান ইত্যাদির মত শির্কের কার্যাবলি থেকে নিজেকে হিফাজত রাখাও মুমিনদের অবশ্য কর্তব্য। কারণ শির্ক হল কবীরাহ গুনাহের মধ্যেও সবচেয়ে বড় কবীরাহ গুনাহ। এতই মারাত্নক যে, অন্য যেকোনো গুনাহ করা ব্যক্তি তওবাহ না করলেও আল্লাহ রব্বুল লামীন তাঁর রহমতের অসিলায় ক্ষমা করে দিতে পারেন, কিন্তু শির্ক করে তওবাহ না করেই মৃত্যুবরণ করলে আল্লাহ তা কখনো ক্ষমা করবেন না বলে দিয়েছেন।
.
إِنَّ ٱللَّهَ لَا يَغۡفِرُ أَن يُشۡرَكَ بِهِۦ وَيَغۡفِرُ مَا دُونَ ذَٲلِكَ لِمَن يَشَآءُ‌ۚ وَمَن يُشۡرِكۡ بِٱللَّهِ فَقَدۡ ضَلَّ ضَلَـٰلاَۢ بَعِيدًا (
١١٦) إِن يَدۡعُونَ مِن دُونِهِۦۤ إِلَّآ إِنَـٰثً۬ا وَإِن يَدۡعُونَ إِلَّا شَيۡطَـٰنً۬ا مَّرِيدً۬ا (١١٧)
.
নিশ্চয়ই আল্লাহ তাকে ক্ষমা করেন না, যে তাঁর সাথে কাউকে শরীক করে। এছাড়া যাকে ইচ্ছা ক্ষমা করেন। আর যেই আল্লাহর সাথে কোনকিছু শরীক করে সে তো (সরলপথ থেকে) সুদূরে ভ্রান্তিতে পতিত হয়।” [সূরা নিসা, ১১৬]
.
ٱعۡبُدُواْ ٱللَّهَ رَبِّى وَرَبَّڪُمۡ‌ۖ إِنَّهُ ۥ مَن يُشۡرِكۡ بِٱللَّهِ فَقَدۡ حَرَّمَ ٱللَّهُ عَلَيۡهِ ٱلۡجَنَّةَ وَمَأۡوَٮٰهُ ٱلنَّارُ‌ۖ وَمَا لِلظَّـٰلِمِينَ مِنۡ أَنصَارٍ۬ (
٧٢)
.
যে ব্যক্তি আল্লাহর সাথে শির্ক করবে, নিশ্চয়ই আল্লাহ তার জন্য জান্নাত হারাম করে দিবেন এবং তার ঠিকানা হবে জাহান্নাম। আর এরূপ অত্যাচারী লোকদের জন্য কোন সাহায্যকারী থাকবে না।” [সুরা মায়িদাহ, ৭২]
.
শুধুমাত্র এই শির্কের ভয়াবহতা নিয়ে শত পৃষ্ঠা লিখা সম্ভব। তার চেয়ে হতভাগা তো কেউ নেই যে কিনা এতকিছু জানলো কিন্তু তবুও গড্ডালিকা প্রবাহে গা ভাসিয়ে ঈমানদার হয়েও শির্কে লিপ্ত হল যেমনটি আল্লাহই বলেছেন
.
وَمَا يُؤۡمِنُ أَڪۡثَرُهُم بِٱللَّهِ إِلَّا وَهُم مُّشۡرِكُونَ (
١٠٦)
.
অধিকাংশ মানুষ ঈমান আনে, কিন্তু সাথে সাথে শির্কও করে” [সূরা ইউসুফ, ১০৬]
.
বিদআহগুলো কিন্তু ভাল নিয়্যাতেই শুরু হয়। আর শহীদ মিনারে ফুল দিতে গিয়ে অন্তরের দিক থেকে শির্কে না জড়ালেও মানুষ অন্ততপক্ষে বিদআতে লিপ্ত হয়। আর বিদআতের ভয়াবহতা নিয়েও সহস্র শব্দ লিখিত হয়েছে। স্রেফ এতটুকুই বলি - প্রত্যেক বিদআতই ভ্রষ্টতা আর প্রত্যেক ভ্রষ্টতার পরিণাম হল আগুন।
.
আল্লাহর ইচ্ছায় সতর্ক করা হল আলহামদুলিল্লাহ। আল্লাহ আমাদেরকে দ্বীনকে অবিকৃতভাবে গ্রহণের তাওফিক দিন। আল্লাহ আমদেরকে সব ধরনের শির্ক, বিদআত থেকে হিফাজত করুন। আমিন।
.
ٱلَّذِينَ ضَلَّ سَعۡيُہُمۡ فِى ٱلۡحَيَوٰةِ ٱلدُّنۡيَا وَهُمۡ يَحۡسَبُونَ أَنَّہُمۡ يُحۡسِنُونَ صُنۡعًا (
١٠٤) أُوْلَـٰٓٮِٕكَ ٱلَّذِينَ كَفَرُواْ بِـَٔايَـٰتِ رَبِّهِمۡ وَلِقَآٮِٕهِۦ فَحَبِطَتۡ أَعۡمَـٰلُهُمۡ فَلَا نُقِيمُ لَهُمۡ يَوۡمَ ٱلۡقِيَـٰمَةِ وَزۡنً۬ا (١٠٥)
.
“(
হে নবী আপনি) বলে দিন, আমি কি তোমাদেরকে কর্মে কারা সর্বাপেক্ষা বেশি ক্ষতিগ্রস্ত তা বলে দিব? তারা হল সেই সব লোক, পার্থিব জীবনে যাদের সমস্ত দৌড়-ঝাপ সরল পথ থেকে বিচ্যুত হয়েছে, অথচ তারা মনে করে, তারা খুবই ভাল কাজ করছে।” [সূরা কাহফ, ১০৪]